আসুন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের শপথ নিই : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র র্যালিটি কাকরাইল নাইটিঙ্গেল মোড়, শান্তিনগর হয়ে মালিবাগ মোড়ে গিয়ে পুনরায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।
এতে অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান ডা: জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, কেন্দ্রীয় নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, খন্দকার মাশুকুর রহমান, নজরুল ইসলাম আজাদ, মীর নেওয়াজ আলী, কাজী আবুল বাশার, আব্দুল খালেক, স্বেচ্ছাসেবক দলের আব্দুল কাদির ভুইয়া জুয়েল, সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যুবদলের সাইফুল আলম নীরব, মোরতাজুল করিম বাদরু, নূরুল ইসলাম নয়ন, সাদেক হোসেন খোকার ছেলে প্রকৌশলী ইশরাত হোসেন প্রমুখ।
এছাড়াও মহিলা দল, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জাসাস, শ্রমিক দল, ঢাকা মহানগর বিএনপিসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন।
মির্জা ফখরুল র্যালির উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, আজ ৪৮ বছরে কি আমরা আসলে স্বাধীনতা পেয়েছি? কথা বলা ও লেখার স্বাধীনতা হরণ করেছে আওয়ামী লীগ। আমাদের কাঁধে চেপে বসেছে। তারা একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে চায়। আজকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় কারাগারে বন্দী রেখেছে। তাকে সুচিকিৎসা দেয়া হচ্ছে না। আসুন আমরা সবাই রাজপথে নেমে সরকারকে পরাজিত করি ও খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার শপথ নিই।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, গায়েবি মামলা, বেপরোয়া গ্রেফতার এমন কোনো জুলুম নেই সরকার করেনি। এরপরও র্যালিতে জনতার ঢল। আওয়ামী লীগের চেতনায় বাকশাল আর আমাদের চেতনায় বহুদলীয় গণতন্ত্র। আজকে মিথ্যা মামলায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে বন্দী রেখেছে। তিনি ভীষণ রকম অসুস্থ। তাকে সুচিকিৎসা দেয়া হচ্ছে না। তার মুক্তির জন্য আমাদের আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে।