--- বিজ্ঞাপন ---

দক্ষিণ কোরিয়াতে পজেটিভ, বাংলাদেশে নেগেটিভ

ইপিএস কর্মীদের কোরিয়া যেতে কোভিড-১৯ সার্টিফিকেট নিতে আরও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন

0

বিশেষ প্রতিনিধি, দক্ষিণ কোরিয়া

দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে বাংলাদেশের চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্ক যাতে অটুট থাকে তার জন্য দূতাবাসও কাজ করে যাচ্ছে। কিন্ত কোরিয়ায় যাবার পর বাংলাদেশীদের করোনা পিজেটিভ বিষয়টি মাথাব্যথার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। এর মধ্যে এইচআরডি কোরিয়া ইপিএস সেন্টার ইন বাংলাদেশ’ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ‘অঙ্গিকার নামা’ প্রচার করেছে। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ থেকে COVID-19 এর নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে যাওয়ার পরেও অনেক EPS কর্মী কোরিয়াতে পুনরায় পরীক্ষায় পজিটিভ ধরা পড়ছে। তাই যাওয়ার আগে COVID 19 পরীক্ষা করার জন্য স্যাম্পল দেওয়ার পর থেকেই সবাইকে আরো বেশি সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে।


কোরিয়াতে গিয়ে পজেটিভ ধরা পড়লে নিজ খরচে চিকিৎসা করানোর অঙ্গীকারনামা দিয়ে যাওয়ার পরেও কোরিয়াতে গিয়ে অনেকেই সে কথা ভুলে যাচ্ছেন, অথবা অঙ্গীকার দিয়ে যাওয়ার কথা অস্বীকার করছেন। যেকোনো কারনেই পজেটিভ ধরা পড়লে আশাকরি সবাই মেনে নিবেন এবং সহযোগিতা করবেন।
কোরিয়াতে যেহেতু চিকিৎসা ব্যয়বহুল তাই যাওয়ার আগে মালিকের সাথে কথা বলে ইন্সুরেন্স চালু করার ব্যবস্থা থাকলে সেটা করে যাবেন।’

অনেকে বিষয়টি উপর নিজস্ব মতামত দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে..

স্যার, এদের উপরই কিন্তু নির্ভর করছে বাংলাদেশ থেকে Red alart উঠে যাবার উজ্জ্বল সম্ভাবনা।
সুতরাং বাংলাদেশেই ১৪ দিন সরকার স্বীকৃত কোন প্রতিষ্ঠানে কোরেন্টিনে রেখে তাদের সরাসরি ফ্লাইটের ব্যবস্থা করুন।
কোরিয়ান সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে আগত কর্মীদের করোনার শতকরা হার ০০% আসলেই তারা নতুন ভিসা ইস্যু নিষেধাজ্ঞা তুলে নিবেন। সুতরাং মাত্র কয়েক জনকে তড়িঘড়ি করে না পাঠিয়ে ভিসা ইস্যুর ব্যাপার টা গুরুত্ব দেওয়ায় শ্রেয় হবে।
স্যার বিষয়টা আরো বেশি গুরুত্ব সহকারে কার্যকর সমাধান করার জন্য অনুরোধ রইলো। কিছু মানুষের জন্য পুরো ইপিএস এর ক্ষতি করবেন না।
আপনারা ৫০০+ কর্মী পঠিয়েছেন আর সপ্ন নস্ট করছেন হাজার ছাত্র দের। দয়া করি সুন্দর পদক্ষেপ নেন যাতে করে ভিসা টা ওপেন হয়।
self- cost অঙ্গীকার এগুলা দিয়ে কাজ হবে না। বিষটা অনেকটা সিগারেটের পেকেটে লিখা নিতি কথা “ধূমপান মৃত্যুর কারণ” সবাই পড়ছে আর খাচ্ছে।
দেখুন না আপনারা স্টাম্পে সাইন করিয়েছে আমরা কোরিয়ায় গিয়ে আবার ফিরে আসবো পরে দেখা গেল অনেক আসে তো অনেকে আসে না তখন জামানত নিলেন তাতেও কাজ হয় না তখন আবার টাকা বাড়ালেন। এবার দেখার বিষয় কতটুকু কাজ হয়।
যেখানে শ্রমিকদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য এত কিছু সেখানে কর্মিদের যাওয়ার ব্যাপারটা এত সহজ কেন তাও এই সংকটের মধ্যে। অনুরোধ থাকবে একটু কঠোর হওয়ার জন্য।যাতে আমাদের করোনা পজেটিভের হার শূন্যে নেমে আসে।
করোনা টেষ্ট করার পর ও ওইখানে যাওয়ার পর করোনা ধরা পরছে।
তার মানে আমাদের দেশের করোনা টেষ্ট নিয়ে এখনো আমরা ১০০ ভাগ নিশ্চিত না। এক্ষেত্রে বুয়েসেল যুগান্তকারী উদ্যোগ গ্রহন না করলে সাধারণ, কমিটেড, স্পেশাল, সবাই ক্ষতিকর সম্মুখিন হবে। আমি বলছিনা বুয়েসেল কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না বাট বুয়েসেল কে আরো একটু কঠোর হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। সবার সাথে আমিও এক মত যাওয়ার আগে অবশ্যই সবাইকে ১৪ দিনের কোয়ারান্টাইনে রাখা উচিত।
এতে করে কোরিয়াতে আমাদের ভাবমূর্তি ইতিবাচক হবে বলে আশা করছি। বুয়েসেলের প্রতি অনুরোধে থাকবে বিষয়টা ভেবে দেখার জন্য।
স্যার, এদের উপরই কিন্তু নির্ভর করছে বাংলাদেশ থেকে Red alart উঠে যাবার উজ্জ্বল সম্ভাবনা।
সুতরাং বাংলাদেশেই ১৪ দিন হোম কোরেন্টিনে রেখে তাদের সরাসরি ফ্লাইটের ব্যবস্থা করুন।
কোরিয়ান সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে আগত কর্মীদের করোনার হার ০% আসলেই তারা নতুন ভিসা ইস্যু নিষেধাজ্ঞা তুলে নিবেন।
সুতরাং মাত্র কয়েক জনকে তড়িঘড়ি করে না পাঠিয়ে ভিসা ইস্যুর ব্যাপার টা গুরুত্ব দেওয়ায় শ্রেয় হবে।

উল্লেখ্য, কোরিয়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডিসেম্বরের ৫ তারিখ থেকে নিম্নে উল্লেখিত তিনটি হাসপাতাল বা ল্যাব থেকে COVID_19 এর সার্টিফিকেট একসেপ্ট করা হচ্ছে না। ।এগুলো

1. (CuMC) Cumilla medical college,(Cumilla).
2. (NILMRC) National Institute of Laboratory Medicine & Referral Center, (Dhaka).
3. (SZRMC) Shahid Ziaur Rahman Medical College, Bogura.
আপনার মতামত দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.