দক্ষিণ কোরিয়াতে পজেটিভ, বাংলাদেশে নেগেটিভ
ইপিএস কর্মীদের কোরিয়া যেতে কোভিড-১৯ সার্টিফিকেট নিতে আরও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন
বিশেষ প্রতিনিধি, দক্ষিণ কোরিয়া
দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে বাংলাদেশের চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্ক যাতে অটুট থাকে তার জন্য দূতাবাসও কাজ করে যাচ্ছে। কিন্ত কোরিয়ায় যাবার পর বাংলাদেশীদের করোনা পিজেটিভ বিষয়টি মাথাব্যথার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। এর মধ্যে এইচআরডি কোরিয়া ইপিএস সেন্টার ইন বাংলাদেশ’ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ‘অঙ্গিকার নামা’ প্রচার করেছে। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ থেকে COVID-19 এর নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে যাওয়ার পরেও অনেক EPS কর্মী কোরিয়াতে পুনরায় পরীক্ষায় পজিটিভ ধরা পড়ছে। তাই যাওয়ার আগে COVID 19 পরীক্ষা করার জন্য স্যাম্পল দেওয়ার পর থেকেই সবাইকে আরো বেশি সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে।
কোরিয়াতে গিয়ে পজেটিভ ধরা পড়লে নিজ খরচে চিকিৎসা করানোর অঙ্গীকারনামা দিয়ে যাওয়ার পরেও কোরিয়াতে গিয়ে অনেকেই সে কথা ভুলে যাচ্ছেন, অথবা অঙ্গীকার দিয়ে যাওয়ার কথা অস্বীকার করছেন। যেকোনো কারনেই পজেটিভ ধরা পড়লে আশাকরি সবাই মেনে নিবেন এবং সহযোগিতা করবেন।
কোরিয়াতে যেহেতু চিকিৎসা ব্যয়বহুল তাই যাওয়ার আগে মালিকের সাথে কথা বলে ইন্সুরেন্স চালু করার ব্যবস্থা থাকলে সেটা করে যাবেন।’
অনেকে বিষয়টি উপর নিজস্ব মতামত দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে..
উল্লেখ্য, কোরিয়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডিসেম্বরের ৫ তারিখ থেকে নিম্নে উল্লেখিত তিনটি হাসপাতাল বা ল্যাব থেকে COVID_19 এর সার্টিফিকেট একসেপ্ট করা হচ্ছে না। ।এগুলো