শিক্ষার্থী-শিক্ষক নিয়ে, ছোট বড় মিলিয়ে এবারের অনুষ্ঠানে সম্মেলক গান পরিবেশন করছে শ’খানেক শিল্পী। অনুষ্ঠানে শিল্পীরা পরিবেশন করেন ১৩টি একক ও ১৩টি সম্মেলক গান এবং ২টি আবৃত্তি।
ছায়ানটের আহ্বান অনুযায়ী রবীন্দ্র রচনা থেকে বেছে নেয়া হয়েছে আবৃত্তি দুটি। একই ধারায় গানগুলো নির্বাচন করা হয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, অতুলপ্রসাদ সেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, রজনীকান্ত সেন, লালন শাহ্, মুকুন্দ দাস, অজয় ভট্টাচার্য, শাহ্ আবদুল করিম, কুটি মনসুর, সলিল চৌধুরী ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা থেকে।
আয়োজনে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি টানার আগে ছায়ানট সভাপতি সানজীদা খাতুন শুভবোধ জাগরণের আহ্বান জানান তার কথনে।
ছায়ানট সভাপতির বক্তব্যের শেষে জাতীয় সঙ্গীত দিয়ে সমাপ্ত হয় ঐতিহ্যবাহী এই আয়োজন। এ ছাড়া বিকেলে রমনার বটমূলের উল্টা দিকে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ-১৪২৬ উদযাপন উপলক্ষে গান নৃত্য ও বিভিন্ন সঙ্গীত পরিবেশনা করা হবে।।