--- বিজ্ঞাপন ---

পাকিস্তানে টম্যাটো ,বাংলাদেশে পেয়াঁজ…দু’দেশেই হৈচৈ

0

বাংলাদেশে পেয়াঁজ আর পাকিস্তানে টম্যাটো নিয়ে মহাসমস্যা চলছে। বাংলাদেশে ক’মাস আগে যে পেয়াজ বিক্রি হতো ৩৫ টাকা তা এখন ২০০ টাকার উপরে। আর পাকিস্তানে টম্যাটোর কেজি নাকি ৪০০ টাকা ছাড়িয়েছে।

পাকিস্তানের গণমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিদিন হৈচৈ চলছে। থলি হাতে মানুষ বাজারে গিয়ে ফিরে আসছে টম্যাটো না কিনে। টম্যাটোর দাম এতোটাই বেড়ে গিয়েছে যে ইরান থেকে দ্রুত ৪,৫০০ টন টম্যাটো আমদানি করার জন্য গত সপ্তাহেই ইমরান খান সরকারকে তড়িঘড়ি পারমিট ঘোষণা করতে হয়। এর মধ্যে মাত্র ৯৮৯ টনই আমদানি করা গিয়েছে। সেই টম্যাটো করাচির বাজারে এলেও দাম মোটে কমেনি বলে সে দেশের ডন নিউজ জানিয়েছে। বুধবার করাচিতে টম্যাটোর দাম রেকর্ড উচ্চতায় — কেজি প্রতি ৪০০ টাকা — পৌঁছোয়। এ মাসের গোড়া থেকেই পাকিস্তানে টম্যাটোর দাম আকাশছোঁয়া। মাসের প্রথমে টমোটোর দাম ছিল ১১৭ টাকা প্রতি কেজি। গত কয়েক সপ্তাহে সেই দাম তিনগুণ হয়েছে। পাকিস্তানে এ বছর টম্যাটো কম উৎপাদন এবং ইমরান খান সরকার টমোটো আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কারণেই বাজারের এই পরিস্থিতি বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।

এদিকে বাংলাদেশে পেয়াজঁ যেন সোনার হরিণ। পাকিস্তান থেকে আমদানি হচ্ছে পেয়াঁজ। এর মধ্যে চলনবিল অঞ্চলে উঠতে শুরু করেছে আগাম জাতের ডাটি পেয়াজঁ (গাছ পেঁয়াজ)। কিন্তু সে পেঁয়াজ নিয়ে নতুন করে দুঃশ্চিন্তায় পড়েছেন খোদ কৃষকরা। জমি থেকে পেঁয়াজ চুরির যাওয়ায় রাত জেগে পাহারা দিচ্ছেন তারা। বাজারে পাকিস্তানী পেয়াঁজ বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকায়। তুরস্ক থেকে আনা পেয়াজঁ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। কিন্ত বাংলাদেশের মানুষ ইন্ডিয়ার পেয়াঁজ বেশি খায় বলে স্বাদ মিটছে না। ইন্ডিয়া পেয়াঁজ না দেয়ায় দামও কমছে না।## ২.১২.১৯

 

আপনার মতামত দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.